বিভিন্ন ব্যাংকের রাউটিং নম্বর
দেশে চলমান EFT Form পূরণের সময় বেতন একাউন্টের ব্যাংকের রাউটিং নম্বর প্রয়োজন হয়। দেশের সকল সম্মানিত শিক্ষকগণের সুবিধার জন্য দেশের সকল ব্যাংকের রাউটিং নম্বর সম্বলিত লিংক গুলো শেয়ার করলাম।
বাংলাদেশের সকল সোনালী ব্যাংকের রাউটিং নম্বর
যেভাবে জমির মালিকানা তল্লাশি দিবেন আপনার মোবাইল ফোন থেকে !
যেভাবে জমির মালিকানা তল্লাশি দিবেন আপনার মোবাইল ফোন থেকে !
ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল সেবা পেতে শুরু করেছি আমরা। এখন অনেক তথ্যই সংগ্রহের জন্য আর স্বশরীরে কোথাও উপস্থিত হতে হয় না। হয়না খুব বেশি শ্রম ব্যয় অথবা অর্থ ও সময় ব্যয়। ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যাণে এখন আমরা যেকোনো তথ্য ঘরে বসেই সংগ্রহ করতে পারি। এজন্য এখন আর কম্পিউটার থাকা বা চালানো শেখার প্রয়োজন পড়ে না। এখন বাংলাদেশে হাজারে একজন পাবেন না যে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন চালাতে জানেন না। মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না এমন লোকও খোঁজে পাওয়া দুষ্কর। তাহলে আর ভাবনা কি? শুধুমাত্র অক্ষরজ্ঞান থাকলেই যে কেউ অতি সহজেই তার নিজের জমির মালিকানা ঠিক আছে কিনা তল্লাশি দিয়ে দেখতে পারবেন।
এই অনুচ্ছেদে আমি একটি বিদ্যালয়ের দখলে থাকা জমির মালিকানা সম্পর্কে তল্লাশি দেব। প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনের ডেটা কানেকশন অ্যাকটিভ করে নিন। এবার আপনার মোবাইলে থাকা ইন্টারনেট ব্রাউজারটি ওপেন করুন। আমার মোবাইলে গুগল ক্রোম ইন্সটল করা আছে, তাই আমি গুগল ক্রোম ওপেন করলাম।
গুগল সার্সবার অথবা অ্যাড্রেসবারে লিখুন - rsk.land.gov.bd অথবা এই লিংকে ক্লিক করুন : rsk.land.gov.bd
খাসিদের প্রধান দেবতার নাম কী ? তারা এই দেবতাকে কী মনে করেন ? খাসিদের চারটি উৎসবের নাম লেখ। ১+১+৪=৬
উত্তরঃ খাসিদের প্রধান দেবতার নাম উব্লাই নাংথউ ।
খাসিরা উব্লাই নাংথউ দেবতাকে পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা মনে করেন ।
খাসিদের চারটি উৎসব হচ্ছে-
১.পূজা পার্বণ।
২.বিয়ে ।
৩.অতি বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচার অনুষ্ঠান ।
৪.ফসল হিন থেকে বাঁচার অনুষ্ঠান ।
(মালিহা,পঞ্চম শ্রেণি)
পৃথিবীর আদি মানব কে? তিনি কীসের তৈরি ? কেন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করলেন সে সম্পর্কে দুটি বাক্য লিখ । ১+১+৪=৬
উত্তরঃ পৃথিবীর আদি মানব হয়রত আদম (আ) । তিনি মাটির তৈরি । যে কারনে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করলেনঃ
১. তিনি নিজের ভুল বুঝতে পারেলেন ।
২. অনেক দিন ধরে এক টানা কাঁদতে থাকলেন এবং ক্ষমা চাইতে লাগলেন ।
(মালিহা ,পঞ্চম শ্রেণি)
তোমার বন্ধুর নাম আল-আমিন । এটি কার উপাধি ছিল? তাকে কেন আল-আমিন বলা হয়? তাঁর আদর্শ অনুসরণে তুমি যা করো চারটি বাক্যে লেখ। ১+১+৪=৬
উত্তরঃ মহানবি (স) এর উপাধি ছিল আল-আমিন । বিশ্বস্ততা ও আমানতদারিতার জন্য তাঁকে আল-আমিন বলা হয়।
তাঁর আদর্শ অনুসরণে আমি যা করব-
১.সর্বদা সত্য কথা বলব।
২. অন্যের উপকার করব।
৩. আমানতের খিয়ানত করব না।
৪. ন্যায়ের পক্ষে থাকব, কারো ক্ষতি করব না।
(মালিহা, পঞ্চম শ্রেণি)
পৃথিবীর অন্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশের জনসংখ্যা ঘনত্ব বেশি। এর মূল কারণ ২টি বাক্যে লিখ । এর সাথে সাথে মানুষের চাহিদা বাড়ছে কেন তা ২ টি বাক্যে লিখ । এই বৃদ্ধির ফলে পরিবেশের যে সকল উপাদানের উপর চাপ বাড়বে তার ২ টি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে । কিন্তুু বসবাসের জন্য জায়গার পরিমাণ বাড়ে না বলে জনসংখ্যার ঘনত্ব বাড়ছে ।
জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওযার ফলে এদের জন্য বাড়তি খাদ্য,বস্ত্র,বাসস্থান ইত্যাদির প্রয়োজন হয় । এসব জিনিসের ঘাটতি পূরণের জন্য মানুষের চাহিদা বাড়ছে ।
জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলে পরিবেশের পানি এবং বায়ুর উপর চাপ পড়বে।
বিশ্বস্বাস্থ্য দিবস কত তারিখে? এটি পালন করা হয় কেন? বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার চারটি কাজ লিখ।
জাতিসংঘের প্রধান শাখা কয়টি? এটিকে বিভিন্ন শাখায় বিভক্ত করা হয়েছে কেন? জাতিসংঘের প্রধান চারটি শাখার নাম লিখ।
জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক শিশু তহবিল কী নামে পরিচিত? এই তহবিল গুরুত্বপূর্ণ কেন? এই তহবিলের চারটি ভূমিকা লিখ।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য ১৯৮৫ সালে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সংস্থাটির নামের পূর্ণরূপ কী? সংস্থাটির পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্রের নাম লিখ।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত? সংস্থাটি কেন গঠিত হয়েছে? বাংলাদেশে সংস্থাটির চারটি ভুমিকা লিখ।
১৯৮৫ সালে দক্ষিণ এশিয়ায় একটি সংস্থা গঠিত হয়। এ সংস্থাটির নাম কী? এর সর্বশেষ সদস্য কবে যুক্ত হয়? সংস্থাটির চারটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য লিখ।
জাহানারার বাবা জাতিসংঘের এমন একটি শাখায় চাকরি করেন যা বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করছে। এই শাখার নাম কি? এ শাখাটি গঠন করা হয় কেন? শাখাটির চারটি কাজি উল্লেখ কর।
ইউনিসেফ কি? ইউনিসেফ গঠন করা হয়েছিল কেন? ইউনিসেফের চারটি কাজ লিখ।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র কয়টি? নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দুইটি রাষ্ট্রের নাম লিখ। নিরাপত্তা পরিষদের চারটি কাজ উল্লেখ কর।
যেভাবে বিভিন্ন ওয়েভসাইট থেকে টেক্সট কনটেন্ট পিডিএফ ফাইল হিসেবে ডাউনলোড করতে হয় !
যেভাবে বিভিন্ন ওয়েভসাইট থেকে টেক্সট কনটেন্ট পিডিএফ ফাইল হিসেবে ডাউনলোড করতে হয় !
কিন্তু আজকের এই ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল প্রযুক্তি আমাদের এই সকল কিছু থেকে মুক্তি দিয়েছে। এখন আর কোনো প্রশ্নের উত্তর খুজতে কারো দ্বারস্থ হতে হয় না। দেশের মোট জনসংখ্যার আশি শতাংশই এখন স্মার্ট মোবাইলফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে জানেন এবং করেন।ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমরা যে কোনো প্রশ্নের উত্তর সহজেই পেয়ে থাকি। তবে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্যগুলো নিজেদের মোবাইলে সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য রাখতে চাইলে একটু সমস্যায় পরতে হয়। বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ডাউনলোড লিংক বা বাটন থাকে। কিন্তু অনেক তথ্যই আছে যা ডাউনলোড করার কোনো লিংক দেওয়া থাকে না। যেমন- বিভিন্ন ধরনের প্রতিবেদন, গল্প, উপন্যাস ইত্যাদি ওয়েবসাইট থেকে পড়া যায় কিন্ত তা সেইভ করে রাখা যায় না। অর্থাৎ কপির অপশনও বন্ধ করে রাখা হয়। কম্পিউটারের মাউসের রাইট বাটন টেক্সট সিলেকশনের ক্ষেত্রে কোনো কাজ করে না তখন। কিন্তু এই সমস্যা থেকে উত্তরণের সহজ উপায় রয়েছে স্মার্ট মোবাইল ফোনে। আমরা আজকে জানবো যেকোনো ওয়েবসাইটের টেক্সট ও ছবি কিভাবে মোবাইলের মাধ্যমে পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেইভ করে রাখা যায়। তাহলে আসুন শুরু করা যাক-
প্রথমে আপনার মোবাইলের ব্রাউজারটি ওপেন করুন। এবার যে ওয়েবসাইটের টেক্সটগুলো ডাউনলোড করতে চান সেই ওয়েভসাইটে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় কনটেন্ট ওপেন করুন। দেখুন আপনার ওপেন করা পেইজটির টপ রাইট কর্ণারে তিনটি বিন্দু রয়েছে। এখানে ক্লিক করুন। (চিত্র: লালবৃত্ত চিহ্নিত স্থানে)
একটি মেন্যু ভেসে উঠবে। এবার মেন্যু থেকে Share অপশনটি বেছে নিয়ে তাতে ক্লিক করুন। (চিত্র২: লালবৃত্ত চিহ্নিত স্থান)
আরেকটি মেন্যু ভেসে উঠবে। এবার মেন্যু থেকে Print অপশনটি বেছে নিয়ে তাতে ক্লিক করুন। (চিত্র ৩: লালবৃত্ত চিহ্নিত স্থান)
এবার কোন ধরনের ফাইল হিসেবে সেইভ করতে চান সেই অপশন সম্বলিত মেন্যু আসবে। চিত্র ৪ এর ন্যায় লালবৃত্ত চিহ্নিত স্থানে pdf লেখা ও ডাউনলোড অ্যারো সহ মনোগ্রামটিতে ক্লিক করুন।
চূড়ান্তভাবে আরেকটি উইন্ডো আসবে। এর টপ মিডলে কোথায় সেইভ করতে চান সেই ফোল্ডার সিলেকশনের অপশন আসবে। (চিত্র ৫ এর লালবৃত্ত চিহ্নিত স্থানে) ফোল্ডার সিলেক্ট করে এবার নিচের দিকে ডান কোণায় Save নামক বাটনে ক্লিক করুন (লালবৃত্ত চিহ্নিত)। আপনার ওপেন করা ওয়েভসাইটের পেইজটিতে যা ছিল তার সবই পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেইভ হয়ে যাবে।
এবার আপনি আপনার ঠিক করা লোকেশন ফোল্ডার থেকে ফাইলটি বের করে পড়তে পারবেন। ডিজিটাল বই হিবেসে এটি আপনার ডিভাইসে সংরক্ষিত থাকবে। নিচে Sample ফাইল এর লিংক দেওয়া হল। Sample File