*প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিন আমাদের সাথে * বিসিএস পরীক্ষা এর প্রস্তুতি নিন আমাদের সাথে* আনলিমিটেড টেস্ট রয়েছে আপনার জন্য এই ব্লগে * নতুন ও আপডেট তথ্য পেতে পাশের "follow/অনুসরণ" বাটনে ক্লিক করুন * নিজেকে আরো বেশি সমৃদ্ধ করুন * আপনার শিশুকে কাব কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করুন * আপনার বাড়ি, বিদ্যালয়, অফিসের আঙ্গিনায় সবজির বাগান করুন, নিরাপদ ও বিষ মুক্ত খাদ্য গ্রহণ করুন * করোনার কমিউনিটি স্প্রেইডিং রোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন * অযথা পাড়া বেড়ানো, চায়ের দোকানে আড্ডা পরিহার করুন * পরিবারে অধিক সময় দেয়ার চেষ্টা করুন * ঘরে থাকুন, নিরাপদে থাকুন *

আপনার বিদ্যালয়ের পাঠ্যবইয়ের চাহিদা দিন নিজে নিজেই মোবাইল ফোনে

আপনার বিদ্যালয়ের পাঠ্যবইয়ের চাহিদা দিন নিজে নিজেই মোবাইল ফোনে

প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনের ডাটা কানেকশন ওপেন করুন। এবার (চিত্র: 01) গুগলক্রোম অ্যাপ ওপেন করুন।
সার্সবার/অ্যাড্রেসবারে লিখুন https://www.dpe.gov.bd এবং “Go” বাটনে চাপুন (চিত্র: 02)।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের হোমপেজ ওপেন হবে (চিত্র: 03)। এবার পেইজটি নিচের দিকে স্ক্রল করুন। “আভ্যন্তরিন ই-সেবা” শিরোনামে বিভাগে কয়েকটি লিংকের তালিকা পাবেন (চিত্র: 04)। এবার তালিকা থেকে “প্রাথমিক বিদ্যালয় ই-ব্যাবস্থাপনা” লিংকে ক্লিক করুন।
“প্রাথমিক বিদ্যালয় ই-ব্যবস্থাপনা” শিরোনামে পেইজ ওপেন হবে (চিত্র: 05)। স্ক্রল করে নিচের দিকে গিয়ে “ব্যবহারকারী প্রবেশ/নিবন্ধন” অংশে আপনি আগে থেকেই এই ওয়েবসাইটের ব্যবহারকারী হলে আপনার ই-মেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে “প্রবেশ করুন” বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজে প্রবেশ করুন (চিত্র: 06)।
আপনি নতুন ব্যবহারকারী হলে পেইজটি আরো স্ক্রল করে নিচে গিয়ে “ব্যবহারকারী নিবন্ধন” অংশের ফরম যথাযথ পূরণ করে “নিবন্ধন করুন” বাটনে ক্লিক করুন (চিত্র: 07, 08)।
পুনরায় “ব্যবহারকারী প্রবেশ/নিবন্ধন” অংশে গিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে “প্রবেশ করুন” বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজে প্রবেশ করুন (চিত্র: 06)।
“প্রাথমিক বিদ্যালয় ই-ব্যবস্থাপনপা ড্যাশবোর্ড” পেইজ ওপেন হবে (চিত্র: 09)। এবার “পাঠ্যপুস্তক চাহিদা/ উদ্বৃত্ত ২০১৯” লিংকে ক্লিক করুন।
“পাঠ্যপুস্তক চাহিদা/ উদ্বৃত্ত ২০১৯” পেইজ ওপেন হবে (চিত্র: 10)।পেইজটি নিচের দিকে স্ক্রল করে লাল বর্ণের লেখা লিংক “এই লিংকে ক্লিক করে” ক্লিক করুন (চিত্র: 11)।
“বিদ্যালয় নিবন্ধন” নামে একটি পেইজ আসবে (চিত্র: 12)। পেইজটি স্ক্রল করে নিচের দিকে গিয়ে “বিদ্যালয়ের তালিকা” অংশে বিদ্যালয়ের ইএমআইএস কোড ও ধরন কোড দিন (চিত্র: 13)।এবার “বিদ্যালয়ের তালিকা” নামক বাটনে ক্লিক করুন।
“বিদ্যালয়ের তালিকা” শিরোনামে পেইজ ওপেন হবে (চিত্র: 14)। পেইজটি স্ক্রল করে নিচের দিকে এলে তালিকায় আপনার কাঙ্খিত বিদ্যালয় পাবেন (চিত্র: 15)। এবার ডানদিকে স্ক্রল করলে “চাহিদা/উদ্বৃত্ত হালনাগাদ” বাটন পাবেন (চিত্র: 16)। বাটনটিতে ক্লিক করুন।
বিদ্যালয়ের সাধারণ তথ্যাবলি আপডেট করার জন্য “পাঠ্যপুস্তক চাহিদা/ উদ্বৃত্ত ২০১৯” শিরোনামে একটি পেইজ ওপেন হবে(চিত্র: 17)। পেইজটি স্ক্রল করে নিচের দিকে প্রতিটি টেক্স্টবক্সে সঠিক তথ্য দিয়ে “তথ্য হালনাগাদ করুন” বাটনে ক্লিক করুন (চিত্র: 18-24)। এন্ট্রি করা নতুন তথ্য সম্বলিত পেইজটি আবার আসবে। এবার পেইজটি নিচের দিকে স্ক্রল করে “সংরক্ষণ করুন” বাটনে ক্লিক করুন ( চিত্র: 25)।যে বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষণ মাধ্যম “বাংলা” সেক্ষেত্রে চিত্র: 19 এ শিখন মাধ্যম বাংলা সিলেক্ট করতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমের শিক্ষার্থী কোনো বিদ্যালয়ে থাকলে সেক্ষেত্রে শিখন মাধ্যম “বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যম (3)” সিলেক্ট করতে হবে।
একটি স্প্ল্যাশ স্ক্রিণ আসবে (চিত্র: 26)। তথ্যসমূহ হালনাগাদ সংরক্ষণ হয়ে পরবর্তী পেইজের তথ্য এন্ট্রির জন্য অপশন আসবে (চিত্র: 27)।“পরবর্তী ধাপ” লেখা বাটনে ক্লিক করুন।
শিক্ষার্থী সংক্রান্ত তথ্য – প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণি এন্ট্রি ফরম আসবে। শিখন মাধ্যম বাংলা ও ইংরেজি উভয় হলে উভয় মাধ্যমের শিক্ষার্থীর তথ্য এন্ট্রি করুন (চিত্র: 28)। এবার বাংলা ভার্সনের ধর্মভিত্তিক শিক্ষার্থীর তথ্য এন্ট্রি করুন (চিত্র: 29)। এবার ইংরেজি ভার্সনের ধর্মভিত্তিক শিক্ষার্থীর তথ্য এন্ট্রি করুন (চিত্র: 30)। গতবছরের উদ্বৃত্ত পাঠ্যপুস্তকের তথ্য এন্ট্রি করে “তথ্য পুন:যাচাই করুন” বাটনে ক্লিক করুন (চিত্র: 31)।
এন্ট্রি করা তথ্যগুলো পুনরায় প্রদর্শিত হবে (চিত্র: 32, 33)। কোনো ত্রুটি থাকলে “তথ্য পরিমার্জন করুন” বাটনে ক্লিক করে ত্রুটি সংশোধন করে “তথ্য পুন:যাচাই করুন” বাটনে ক্লিক করুন। আর কোনো ত্রুটি না থাকলে “সংরক্ষণ” বাটনে ক্লিক করুন (চিত্র: 34)।
কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করলে সয়ংক্রিয়ভাবে পরবর্তী ধাপ “প্রথম শ্রেণি” এর এন্ট্রি ফরম আসবে (চিত্র: 35)। প্রতিটি তথ্য প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির মতোই পুরণ করে সংরক্ষণ করুন। এভাবে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত তথ্য এন্ট্রি দিন। এবার ফরম পুরনের অবস্থা প্রদর্শিত হবে। এন্ট্রি ত্রুটিমুক্ত হলে ইন্ডিকেটর সবুজ রং এর এবং ১০০% দেখাবে ( চিত্র: 36)। স্ক্রল করে পেইজটির নিচের দিকে “তথ্য ডাউনলোড ও মূদ্রণ করুন” বাটনে ক্লিক করুন (চিত্র: 37)।
আপনার এন্ট্রি করা তথ্য সম্বলিত পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড হবে (চিত্র: 38)। ফাইলটি প্রিন্ট করে বিদ্যালয়ে সংগ্রহ করুন ও উপজেলা শিক্ষা অফিসে জমা দিন। সফ্টকপি আপনার মোবাইল মেমোরিতে জমা রাখুন। পরবর্তীতে এটা অনেক কাজে লাগতে পারে।






































Payfixation করুন নিজে নিজেই মোবাইলফোনে

Payfixation করুন নিজে নিজেই মোবাইলফোনে
বাংলাদেশের সকল সরকারি চাকরিজীবীর বেতনে বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট যোগ হয় অনলাইনে সয়ংক্রিয়ভাবে। ইনক্রিমেন্ট যোগ হয়ে নতুন মূলবেতন নির্ধারন হওয়ার পর তার কপি প্রিন্ট করে হিসাব রক্ষণ অফিসে অনুমোদন হওয়ার পর প্রিন্ট কপি সার্ভিসবুকে লিখে সংরক্ষণ করা হয়। এই কাজটির দায়িত্ব প্রতিটি বিভাগে কর্মরত হিসাব শাখার কর্মচারী বা করণীকের। অফিসের অন্যান্য কাজের সাথে বছরের এসময়ে তাদের উপর এটি বাড়তি চাপ হয়ে যায়| তাই, এ কাজ টি যার যার মতো নিজে নিজে করে ফেললে অফিসের কাজে  গতিশীলতা আসবে। সকলের পক্ষে অনলাইনে এ কাজটি করা কঠিন বলে একাজটি কোনো কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে দোকানীকে দিয়ে এ কাজ করিয়ে ২০০-৩০০ টাকা খরচ করে একটি প্রিন্ট কপি উপজেলা শিক্ষা অফিসে জমা দেওয়া হয়। তারপর তা দেখে সার্ভিসবুক হালনাগাদ করা হয়। 
আমার মতে শিক্ষকগণের এ কাজটি নিজের শিখে নেওয়া উচিত। তাই অতি সহণশীল ও অক্লান্তকর্মী শিক্ষকগনসহ বাংলাদেশের সকল সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য আমার এ ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। আপনি আপনার এ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে নিজেই করে ফেলুন নিজের Payfixation.
শুরুতে আপনার মোবাইলের ডাটা কানেশনটি ওপেন করে নিন। এবার মোবাইলের গুগলক্রোম অ্যাপে গিয়ে (চিত্র: ০১) সার্স বারে টাইপ করুন: payfixation.gov.bd এবং কীবোর্ডের Go বাটনে (চিত্র: 02) চাপ দিন।
অনলাইনে বেতন নির্ধারনী শিরোনামে (চিত্র: ০৩)একটি পেইজ ওপেন হবে।পেইজটির নিচের দিকে (চিত্র: ০৪) “পরবর্তী ধাপ” লেখা বাটনে চাপ দিন।
জরুরী নির্দেশনা শিরোনামে (চিত্র: ০৫) আরেকটি পেইজ আসবে। নিচের দিকে নেমে (চিত্র: ০৬) “আমি প্রিন্ট নিয়েছি, পড়েছি এবং বুঝেছি।” নামের অপশনে ক্লিক দিয়ে টিক চিহ্ন দিয়ে “পরবর্তী” লেখা বাটনে চাপুন।
অন্য একটি পেইজ ওপেন হবে।এতে (চিত্র:07) দুই পায়ের ছাপযুক্ত আইকন ও “ইনক্রিমেন্ট” লেখা এর মধ্যে ক্লিক করুন।
Information শিরোনামে একটি পপআপ ম্যাসেজ বক্স (চিত্র: 08)আসবে। এবার “হ্যা” বাটনে চাপুন।
এবার “অনলাইনে বেতন নির্ধারনী লগ ইন” শিরোনামে নতুন পেইজ (চিত্র:09) আসবে। টেক্স্ট বক্সে প্রথমে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর এবং তারপর আপনার ২০১৫ সালে অনলাইনে বেতন নির্ধারণ হওয়ার ডকুমেন্ট যা আপনার সার্ভিসবুকের ভিতর সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে তাতে জেলা হিসাব রক্ষণ অফিস থেকে দেওয়া ভেরিফিকেশন নম্বর দেওয়া আছে। ভেরিফিকেশন নম্বরটি চার চার আট সংখ্যার এবং মাঝখানে একটি হাইফেন রয়েছে। হাইফেনসহ সেই নয় ক্যার‌্যাক্টারের ভেরিফিকেশন নম্বরটি লিখুন। তারপর নিচে লেখা দেখে বর্ন বা সংখ্যাগুলো উপরের টেক্স্টবক্সে লিখে “লগইন” বাটনে চাপুন।
“Information” নামে আরেকটি মেসেজবক্স আসবে।(চিত্র: 10) “OK” বাটনে চাপুন।
আপনার পূর্বে দেওয়া মোবাইল নম্বরে (চিত্র: 11) একটি মেসেজ যাবে। এবং নতুন আরেকটি পেইজ (চিত্র: 12) আসবে। এতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর থাকবে এবং নিচে একটি টেক্স্টবক্সে আপনার মোবাইলে যাওয়া মেসেজ থেকে চার সংখ্যার কোডটি বের করে লিখে “Validate” বাটনে চাপুন।
এবার বেতন নির্ধারনের একটি ব্ল্যাংক পেইজ (চিত্র: 13) আসবে। উপরের দিকের “ইনক্রিমেন্ট” লেখা লিস্টবক্স থেকে (চিত্র: 14) ইনক্রিমেন্টের তারিখ নির্বাচন করুন। “01-07-2018” তারিখটি নির্বাচন করে (চিত্র: 15)“GO” বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার মূলবেতন সয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারণ হওয়া পেইজটি আসবে। এখন শুধু প্রিন্ট নিবেন। প্রিন্ট আইকনে চাপ দিলে (চিত্র: 17) “Save page as...” পেইজ আসবে। “PDF” লেখা ও নিচের দিকে তীর চিহ্ন দেওয়া বৃত্তাকার বাটনটিতে চাপ দিন। আরেকটি পেইজ (চিত্র: 18) আসবে। এবার “Save” লেখা বাটনে চাপ দিন। আপনার বেতন নির্ধারনী পেইজটি ডাউনলোড হয়ে আপনার মোবাইলের মেমোরিতে জমা হবে। ফাইলটি প্রিন্ট করে জমা দিয়ে দিন অফিসে। আর কোনোদিন আপনাকে আপনার payfixation এর জন্য কারো মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না (ইনশা আল্লাহ)।