*প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিন আমাদের সাথে * বিসিএস পরীক্ষা এর প্রস্তুতি নিন আমাদের সাথে* আনলিমিটেড টেস্ট রয়েছে আপনার জন্য এই ব্লগে * নতুন ও আপডেট তথ্য পেতে পাশের "follow/অনুসরণ" বাটনে ক্লিক করুন * নিজেকে আরো বেশি সমৃদ্ধ করুন * আপনার শিশুকে কাব কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করুন * আপনার বাড়ি, বিদ্যালয়, অফিসের আঙ্গিনায় সবজির বাগান করুন, নিরাপদ ও বিষ মুক্ত খাদ্য গ্রহণ করুন * করোনার কমিউনিটি স্প্রেইডিং রোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন * অযথা পাড়া বেড়ানো, চায়ের দোকানে আড্ডা পরিহার করুন * পরিবারে অধিক সময় দেয়ার চেষ্টা করুন * ঘরে থাকুন, নিরাপদে থাকুন *

যেভাবে জমির মালিকানা তল্লাশি দিবেন আপনার মোবাইল ফোন থেকে !

যেভাবে জমির মালিকানা তল্লাশি দিবেন আপনার মোবাইল ফোন থেকে !

ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল সেবা পেতে শুরু করেছি আমরা। এখন অনেক তথ্যই সংগ্রহের জন্য আর স্বশরীরে কোথাও উপস্থিত হতে হয় না। হয়না খুব বেশি শ্রম ব্যয় অথবা অর্থ ও সময় ব্যয়। ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যাণে এখন আমরা যেকোনো তথ্য ঘরে বসেই সংগ্রহ করতে পারি। এজন্য এখন আর কম্পিউটার থাকা বা চালানো শেখার প্রয়োজন পড়ে না। এখন বাংলাদেশে হাজারে একজন পাবেন না যে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন চালাতে জানেন না। মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না এমন লোকও খোঁজে পাওয়া দুষ্কর। তাহলে আর ভাবনা কি? শুধুমাত্র অক্ষরজ্ঞান থাকলেই যে কেউ অতি সহজেই তার নিজের জমির মালিকানা ঠিক আছে কিনা তল্লাশি দিয়ে দেখতে পারবেন।

এই অনুচ্ছেদে আমি একটি বিদ্যালয়ের দখলে থাকা জমির মালিকানা সম্পর্কে তল্লাশি দেব। প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনের ডেটা কানেকশন অ্যাকটিভ করে নিন। এবার আপনার মোবাইলে থাকা ইন্টারনেট ব্রাউজারটি ওপেন করুন। আমার মোবাইলে গুগল ক্রোম ইন্সটল করা আছে, তাই আমি গুগল ক্রোম ওপেন করলাম।

গুগল সার্সবার অথবা অ্যাড্রেসবারে লিখুন - rsk.land.gov.bd অথবা এই লিংকে ক্লিক করুন : rsk.land.gov.bd

নিচের ছবির ন্যায় একটি পেইজ আসবে।
উক্ত পেইজটি স্লাইড করে সম্পূর্ণ একবার ভাল করে দেখে নিন। আপনাকে লগইন করতে হবে না। শুধুমাত্র নিচের ফরমটি পূরণ করুন। প্রথমে বিভাগ নামের টেক্সটবক্সের ড্রপ ডাউন অ্যারো প্রেস করুন। বিভাগের লিস্ট চলে আসবে।
আপনার বিভাগ সিলেক্ট করুন। এভাবে জেলা, উপজেলা ও মৌজার নাম সিলেক্ট করুন। নিচে চারটি অপশন আসবে। অপশন চারটি হলো খতিয়ান নং অনুযায়ী, দাগ নং অনুযায়ী, মালিকানা নাম অনুযায়ী, পিতা/স্বামীর নাম অনুযায়ী। এই অপশনগুলোর মধ্যে খতিয়ান নং অনুযায়ী অপশনটি সবচেয়ে উপযুক্ত। খতিয়ান নং অনুযায়ী অপশনটি সিলেক্ট করুন। নম্বর লেখার একটি টেক্সটবক্স আসবে নিচে। এবার টেক্সটবক্সে আপনি তল্লাশি করতে ইচ্ছুক এমন জমির খতিয়ান নম্বর লিখুন। নিচে যোগফল প্রদান করুন টেক্সটবক্সে উপরে প্রদর্শিত নম্বর দুইটির যোগফল কত হয় তা লিখুন।
পেইজটি স্লাইড করে উপরের দিকে তুলুন। নিচে “খুজুন” নামক একটি বাটন দেখতে পাবেন।
এবার “খুজুন” বাটনে ক্লিক করুন। নিচে ফলাফল প্রদর্শিত হবে।
পেইজটি স্লাইড করে উপরের দিকে উঠিয়ে তথ্যগুলো পড়ে নিন।
এভাবে আপনি বাংলাদেশের যেকোনো অঞ্চলের জমি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। আপনি জমি কিনবেন? তাহলে যে জমিটি কিনতে চান তার খতিয়ান নম্বর সংগ্রহ করে নিজেই দেখে নিন জমিটির মালিক কে। অলসতায় নিজের সর্বস্ব খুঁইয়ে নেয়ার আগে একবার ভেবে দেখুন। জমির কোনো অসাধূ দালালের খপ্পরে যেন আপনি নিঃস্ব না হন তার জন্যই আমার এ লেখা। এই সামান্য কাজের জন্য আপনি ভুমি অফিসে তল্লাশি দিতে যাবেন তো আপনাকে গুনতে হবে অর্ধ থেকে এক হাজার টাকা। অথচ এটা আপনি করতে পারেন পাঁচ টাকারও কম খরচে আপনার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে। তাহলে আর দেরি কেন? এখনি দেখুন। পোস্টটি শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দিন। নিজে শিখুন, নিজেকে সমৃদ্ধ করুন, অপরকে শেখার সুযোগ করে দিন।

খাসিদের প্রধান দেবতার নাম কী ? তারা এই দেবতাকে কী মনে করেন ? খাসিদের চারটি উৎসবের নাম লেখ। ১+১+৪=৬

উত্তরঃ খাসিদের প্রধান দেবতার নাম উব্লাই নাংথউ ।

খাসিরা উব্লাই নাংথউ দেবতাকে পৃথিবীর  সৃষ্টিকর্তা মনে করেন ।

খাসিদের চারটি উৎসব হচ্ছে-

১.পূজা পার্বণ।

২.বিয়ে ।

৩.অতি বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচার  অনুষ্ঠান ।

৪.ফসল হিন থেকে  বাঁচার অনুষ্ঠান ।              

                                                     (মালিহা,পঞ্চম শ্রেণি)                                                                            

পৃথিবীর আদি মানব কে? তিনি কীসের তৈরি ? কেন আল্লাহ তাকে ক্ষমা করলেন সে সম্পর্কে দুটি বাক্য লিখ । ১+১+৪=৬

উত্তরঃ পৃথিবীর আদি মানব হয়রত আদম (আ) । তিনি মাটির তৈরি । যে কারনে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করলেনঃ 

১.  তিনি নিজের ভুল বুঝতে  পারেলেন ।

 ২. অনেক দিন ধরে এক টানা কাঁদতে থাকলেন এবং ক্ষমা চাইতে লাগলেন ।                 

                                                  (মালিহা ,পঞ্চম শ্রেণি)  

তোমার বন্ধুর নাম আল-আমিন । এটি কার উপাধি ছিল? তাকে কেন আল-আমিন বলা হয়? তাঁর আদর্শ অনুসরণে তুমি যা করো চারটি বাক্যে লেখ। ১+১+৪=৬

উত্তরঃ মহানবি (স) এর উপাধি ছিল আল-আমিন । বিশ্বস্ততা ও আমানতদারিতার জন্য তাঁকে আল-আমিন বলা হয়।

তাঁর আদর্শ অনুসরণে আমি যা করব-

১.সর্বদা সত্য কথা বলব।

২. অন্যের উপকার করব।

৩. আমানতের খিয়ানত করব না।

৪. ন্যায়ের পক্ষে থাকব, কারো ক্ষতি করব না।

                                    (মালিহা, পঞ্চম শ্রেণি)

পৃথিবীর অন্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশের জনসংখ্যা ঘনত্ব বেশি। এর মূল কারণ ২টি বাক্যে লিখ । এর সাথে সাথে মানুষের চাহিদা বাড়ছে কেন তা ২ টি বাক্যে লিখ । এই বৃদ্ধির ফলে পরিবেশের যে সকল উপাদানের উপর চাপ বাড়বে তার ২ টি উদাহরণ দাও।

 উত্তরঃ আমাদের দেশে প্রতিনিয়ত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে । কিন্তুু বসবাসের জন্য জায়গার পরিমাণ বাড়ে না বলে জনসংখ্যার ঘনত্ব বাড়ছে ।

জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওযার ফলে এদের জন্য বাড়তি খাদ্য,বস্ত্র,বাসস্থান ইত্যাদির প্রয়োজন হয় । এসব জিনিসের ঘাটতি পূরণের জন্য মানুষের চাহিদা বাড়ছে ।

জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলে পরিবেশের পানি এবং বায়ুর উপর চাপ পড়বে।

বিশ্বস্বাস্থ্য দিবস কত তারিখে? এটি পালন করা হয় কেন? বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার চারটি কাজ লিখ।

 উত্তরঃ ৭ই এপ্রিল বিশ্বস্বাস্থ্য দিবস। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষকে স্বাস্থ্যরক্ষার প্রয়োজনীয়তা ও উপায় সম্পর্কে সচেতন করার জন্য দিবসটি পালন করা হয়। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার চারটি কাজ হচ্ছে- 
    ১. বিশ্বব্যাপী মা ও শিশুর স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি নিশ্চিত করা।
    ২. পুরো পৃথিবীজুড়ে পরিবার পরিকল্পনা প্রসার ঘটিয়ে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করা।
    ৩. বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষদের স্বাস্থ্য রক্ষার প্রয়োজনীয়তা ও উপায় সম্পর্কে সচেতন করা।
    ৪. ম্যালেরিয়া দূরিকরণ এবং কলেরা ও ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করা।

জাতিসংঘের প্রধান শাখা কয়টি? এটিকে বিভিন্ন শাখায় বিভক্ত করা হয়েছে কেন? জাতিসংঘের প্রধান চারটি শাখার নাম লিখ।

 উত্তরঃ জাতিসংঘের প্রধান শাখা ছয়টি। বিশ্বব্যাপী নানা ধরনের কর্মকাণ্ড পরিচালনার সুবিধার জন্য জাতিসংঘকে বিভিন্ন শাখায় বিভক্ত করা হয়েছে। জাতিসংঘের প্রধান চারটি শাখার নাম হচ্ছে- 
    ১. সাধারণ পরিষদ   
    ২. সচিবালয়
    ৩. নিরাপত্তা পরিষদ
    ৪. আন্তর্জাতিক আদালত।

জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক শিশু তহবিল কী নামে পরিচিত? এই তহবিল গুরুত্বপূর্ণ কেন? এই তহবিলের চারটি ভূমিকা লিখ।

 উত্তরঃ জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক শিশু তহবিল “ইউনিসেফ” নামে পরিচিত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শিশুদের উন্নয়ন ও অধিকার রক্ষায় এই তহবিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই তহবিলের চারটি ভূমিকা হচ্ছে- 
    ১. শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করা।
    ২. শিশুদের বিভিন্ন প্রতিষেধক টিকা দান।
    ৩. মা ও শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষা করা।
    ৪. গ্রামে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য ১৯৮৫ সালে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সংস্থাটির নামের পূর্ণরূপ কী? সংস্থাটির পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্রের নাম লিখ।

 উত্তরঃ সংস্থাটির নামের পূর্ণরূপ হচ্ছে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক)। সার্কের পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্রের নাম হলো- 
    ১. বাংলাদেশ
    ২. ভারত
    ৩. পাকিস্তান
    ৪. শ্রীলংকা
    ৫. নেপাল।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত? সংস্থাটি কেন গঠিত হয়েছে? বাংলাদেশে সংস্থাটির চারটি ভুমিকা লিখ।

 উত্তরঃ জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সদর দপ্তর ইটালির রোমে অবস্থিত। বিশ্বকে খাদ্যের সংকট থেকে মুক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে খাদ্য ও কৃষি সংস্থা গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশে সংস্থাটির চারটি ভুমিকা হচ্ছে- 
    ১. খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বাংলাদেশের খাদ্য সমস্যা মোকাবিলায় সহায়তা করে।
    ২. জনগণের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নয়নে কাজ করে।
    ৩. বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগে খাদ্য ঘাটতি হলে বাংলাদেশকে খাদ্য সরবরাহ করে থাকে।
    ৪. কৃষির আধুনিকায়নে সহযোগিতা করে।

১৯৮৫ সালে দক্ষিণ এশিয়ায় একটি সংস্থা গঠিত হয়। এ সংস্থাটির নাম কী? এর সর্বশেষ সদস্য কবে যুক্ত হয়? সংস্থাটির চারটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য লিখ।

 উত্তরঃ সংস্থাটির নাম সার্ক। ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্কের সর্বশেষ সদস্য হিসেবে যুক্ত হয়। সার্কের চারটি লক্ষ্য  ও উদ্দেশ্য হলো- 
    ১. সদস্যদেশগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সৃষ্টি ও পরস্পর মিলেমিশে চলা।
    ২. সদস্যদেশগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অবস্থার দ্রুত উন্নয়ন করা।
    ৩. বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করার মাধ্যমে দেশগুলোর উন্নয়ন সাধন করা।
    ৪. আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে সদস্যদেশগুলোকে আত্মনির্ভরশীল হতে সাহায্য করা।

জাহানারার বাবা জাতিসংঘের এমন একটি শাখায় চাকরি করেন যা বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করছে। এই শাখার নাম কি? এ শাখাটি গঠন করা হয় কেন? শাখাটির চারটি কাজি উল্লেখ কর।

 উত্তরঃ এই শাখাটির নাম নিরাপত্তা পরিষদ। বিশ্বের শান্তি রক্ষায় নিরাপত্তা পরিষদ গঠন করা হয়। নিরাপত্তা পরিষদের চারটি কাজ হলো- 
    ১. বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে নিরাপত্তা পরিষদে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তা সমাধানের চেষ্টা করা।
    ২. বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করা।
    ৩. শান্তি প্রতিষ্ঠা ও যুদ্ধ বন্ধের জন্য শান্তিরক্ষা বাহিনী মোতায়েন করা।
    ৪. বিভিন্ন বিষয়ে প্রয়োজন অনুসারে ভেটো প্রদান করা।

ইউনিসেফ কি? ইউনিসেফ গঠন করা হয়েছিল কেন? ইউনিসেফের চারটি কাজ লিখ।

 উত্তরঃ ইউনিসেফ (জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক শিশু তহবিল) জাতিসংঘের এমন একটি উন্নয়নমূলক সংস্থা যা বিশ্বের শিশুদের কল্যাণে কাজ করে। শিশুদের উন্নয়ন ও অধিকার রক্ষায় ইউনিসেফ গঠন করা হয়। ইউনিসেফের চারটি কাজ হলো- 
    ১. শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করা।
    ২. মা ও শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষা করা।
    ৩. শিশুদের বিভিন্ন প্রতিষেধক টিকা দান।
    ৪. গ্রামে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র কয়টি? নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দুইটি রাষ্ট্রের নাম লিখ। নিরাপত্তা পরিষদের চারটি কাজ উল্লেখ কর।

 উত্তরঃ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র পাঁচটি। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য দুইটি রাষ্ট্রের নাম হলো- 
    ক) যুক্তরাষ্ট্র 
    খ) চীন।
 নিরাপত্তা পরিষদের চারটি কাজ হলো- 
    ১. বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে নিরাপত্তা পরিষদে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তা সমাধানের চেষ্টা করা।
    ২. বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব পালন করা।
    ৩. শান্তি প্রতিষ্ঠা ও যুদ্ধ বন্ধের জন্য শান্তিরক্ষা বাহিনী মোতায়েন করা।
    ৪. বিভিন্ন বিষয়ে প্রয়োজন অনুসারে ভেটো প্রদান করা।