*প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিন আমাদের সাথে * বিসিএস পরীক্ষা এর প্রস্তুতি নিন আমাদের সাথে* আনলিমিটেড টেস্ট রয়েছে আপনার জন্য এই ব্লগে * নতুন ও আপডেট তথ্য পেতে পাশের "follow/অনুসরণ" বাটনে ক্লিক করুন * নিজেকে আরো বেশি সমৃদ্ধ করুন * আপনার শিশুকে কাব কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করুন * আপনার বাড়ি, বিদ্যালয়, অফিসের আঙ্গিনায় সবজির বাগান করুন, নিরাপদ ও বিষ মুক্ত খাদ্য গ্রহণ করুন * করোনার কমিউনিটি স্প্রেইডিং রোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন * অযথা পাড়া বেড়ানো, চায়ের দোকানে আড্ডা পরিহার করুন * পরিবারে অধিক সময় দেয়ার চেষ্টা করুন * ঘরে থাকুন, নিরাপদে থাকুন *

যেভাবে হবেন লেখক থেকে বই উৎপাদনকারী!

যেভাবে হবেন লেখক থেকে বই উৎপাদনকারী! 
How to be a Book Producer from a writer!
  মোহাম্মদ আবুল বাশার খান (উডব্যাজার) জেলা কাবলিডার, টাঙ্গাইল 


অনেক পরিশ্রম ও যত্ন করে কথার মালা সাঁজিয়ে লিখলেন একটি কাব্য, গল্প অথবা উপন্যাস। তা প্রকাশ করতে প্রকাশকের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও হতাশার দ্বারপ্রান্তে এসে উপস্থিত হয়েছেন। আপনি নতুন লেখক বলে কেউ আপনার সৃষ্টকর্ম প্রকাশের ঝুকি নিতে চাননি। অথবা কোনো কোনো প্রকাশক কিছুটা সুযোগ দিয়েছেন এভা্বে যে, “আপনার বইটি প্রকাশ করতে ষাট হাজার টাকা খরচ হবে। আপনি অর্ধেক খরচ বহন করবেন। অর্থাৎ ত্রিশ হাজার টাকা আপনি দেবেন। আর বাকি অর্ধেক আমরা বহন করব। আপনাকে প্রথমে একশত কপি বই দেওয়া হবে। বইগুলো বিক্রয় করে আপনার পুঁজি ফেরত পাবেন। আর বাকি বইগুলো বিক্রয় ও প্রচার করে যদি দেখি বইয়ের চাহিদা আছে তবে পরবর্তি প্রিন্ট থেকে যা লাভ হবে তার অর্ধেক আপনার ও অর্ধেক আমাদের।” এবার আপনার মাথায়ও ঝুকির চিন্তা এসে গেছে। টাকা হারানোর ভয় আপনাকে গ্রাস করছে। আপনার বই প্রকাশিত না হওয়ার আশঙ্কা আপনার পেট ও বুকে বাষ্প হয়ে তোলপাড় করে চলছে অবিরত। আপনি লেখক হয়েও হতে পারলেন না এই ভাবনা আপনাকে সারাক্ষণ কাঁদিয়ে চলছে। অথবা আপনি অর্ধেক খরচ বহন করার ঝুকি নিলেন। আসলে আপনি পুরো খরচেরই ঝুকি নিলেন। ত্রিশ হাজার টাকায় একশত কপি বই পেলেন যার বাজার মূল্য পাঁচ হাজার টাকার বেশি নয়। এবার লেখক হলেন বটে, কিন্তু পচিশ হাজার টাকা ক্ষতির কারণে দ্বিতীয় বইয়ের লেখক হওয়ার আশা অঙ্কুরেই শেষ করে দিলেন নিজে নিজে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে আপনাকে মুক্তি দিতেই আমার কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করব আপনাদের সাথে। আপনি একই সাথে লেখক, কম্পোজার, ডিজাইনার, আর্টিস্ট, সম্পাদক, প্রকাশক হবেন। মোটকথা হবেন বই উৎপাদনকারী। আপনার লেখা থেকে শুরু করে বাজারজাতকরণ সবই করবেন আপনার হাতে। আপনার হাতে উৎপাদিত বইটি আপনার নিকট সন্তানের মতো মনে হবে। আপনার মাঝে পেশাদারিত্বও আসবে। বই উৎপাদন কখনও আপনার জন্য অলাভজনক হবে না। আপনি হুমায়ুন আহমেদ এর মতো সম্পদশালী না হলেও আপনার লেখক হওয়ার স্বপ্ন ভঙ্গ হবে না এবং ক্ষতির ভাগিদার হবেন না। কে বলতে পারে যে, আপনি একদিন হুমায়ুন আহমেদকে ছাড়িয়ে যাবেন না? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গীতাঞ্জলি লিখে নোভেল পুরস্কার পেলেন। আপনার প্রত্যাশা কেন তাঁর চেয়ে নিচে থাকবে? তাহলে আসুন শুরু করি। প্রথমেই ঠিক করতে হবে বইটির আকার কেমন হবে তা। কাব্য, প্রবন্ধ, গল্প ও উপন্যাস বইয়ের পৃষ্ঠার আদর্শ আকার হলো (৮.৫⤫৫.২) ইঞ্চি এককে। অর্থাৎ ৮.৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য এবং ৫.২ ইঞ্চি প্রস্থ। এই আকারের বইয়ের কভার বোর্ড বাঁধাই করলে তার আকার দাড়াবে ৯ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য এবং ৫.৫ ইঞ্চি প্রস্থ। এজন্য আপনার বিবেচনায় আনতে হবে ২৩⤫৩৬ ইঞ্চি একক মাপের অফসেট পেপার। এই পেপার সিটকে বলে ডবল ডিমাই সাইজ। ডবল ডিমাই সাইজের আরও একটি মাপ রয়েছে। আর তা হলো ২০⤫৩০ ইঞ্চি এককের। এই মাপের কাগজে বই করতে হলে বই বাঁধাই ও কাটিং করার পর বইয়ের আকার আরও ছোট হয় অথবা আরও বড় আকারের পৃষ্ঠা হয়। পৃষ্ঠার আকার বড় ছোট হওয়ার পেছনে কারণ হলো এক সিট কাগজকে আপনি কয় ভাঁজ করবেন তার উপর। ২৩⤫৩৬ সাইজের একটি সিটকে ভাঁজ করে ১৬টি পাতা বা সিট করলে আকার দাড়াবে ৫.৭৫⤫৯। সেলাইয়ের পর তিন সাইড কাটিং করলে প্রতি পৃষ্ঠার আকার দাড়াবে ৫.২⤫৮.৫। এখন ৫.৭৫⤫৯ সাইজের পৃষ্ঠার চারপাশে মার্জিন পরিমিত পরিমাণে রেখে প্রিন্ট এরিয়া নির্ধারণ করতে হবে। প্রতিটি পংক্তির ও পৃষ্ঠা নম্বর প্রিন্ট এরিয়ার ভিতরেই সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। কাটিং করার পর পৃষ্ঠার যে আকার দাড়াবে তার ভিতরে প্রিন্ট এরিয়ার সর্বোচ্চ আকার হতে পারে ৪⤫৭.৮ ইঞ্চি একক। উপরোক্ত প্রিন্ট এরিয়ায় পৃষ্ঠা নম্বরের জন্য এক লাইন ও আপনার লেখা যে কয় লাইন লেখা যায় লিখুন। এভাবে প্রতিটি পৃষ্ঠা লিখে শেষ করুন। আপনার লেখা অবশ্যই অ্যাডোবি ইলাসট্রেটরে লিখুন। মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে লিখলে হবে না। আপনাকে অ্যাডোবি ইলাসট্রেটরেই লিখতে হবে। এটাই হলো প্রিন্টিং জগতে আদর্শ সফ্টওয়্যার। এতে লেখা আপনার ইচ্ছা অনুযায়ি পৃষ্ঠার যেকোনো স্থানে স্থাপন করতে পারেন। আগেই পরিকল্পনা করে নিন আপনার বইয়ের পৃষ্ঠাসংখ্যা কত হবে। ২৩⤫৩৬ আকারের একটি সিটে এপিটওপিট ৩২ পৃষ্ঠা হবে। তাহলে আপনার বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩২, ৬৪, ৯৬, ১২৮, ১৬০ ইত্যাদি হতে পারে। এজন্য অবশ্য যে ছাপাখানায় ডবল ডিমাই সাইজ প্রিন্টিং মেশিন রয়েছে সে প্রেসেই ছাপাতে হবে। এ সাইজের প্রিন্টিং প্রেস আপনার জেলায় দু একটি থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার বই প্রিন্টিং এর জন্য সিরিয়ালে থাকতে হতে পারে। তবে ঢাকার নয়াবাজার, আরামবাগ ইত্যাদি জায়গায় গেলে সহজেই সিরিয়ালে প্রথম স্থান পেয়ে যাবেন। অথবা আপনার বইয়ের পৃষ্ঠা সংখ্যা হতে পারে ৩২, ৪৮, ৬৪, ৮০, ৯৬, ১১২, ১২৮, ১৪৪, ১৬০ ইত্যাদি। এজন্য আপনি ডবল ডিমাই ও ডিমাই সাইজ প্রিন্টিং মেশিন একত্রে দুটোই পছন্দ করতে পারেন অথবা শুধু ডিমাই সাইজ প্রিন্টিং মেশিন পছন্দ করতে পারেন। ডিমাই সাইজ প্রিন্টিং মেশিন পছন্দের প্রথমে রাখলে ২৩⤫৩৬ সাইজের পেপার সিট কেটে দুই ভাগ করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার বইয়ের প্রিন্টিং চার্জ বেড়ে যেতে পারে। কারন প্রেস মালিক একটি এপিটওপিট ১৬ পৃষ্ঠার ৮ পৃষ্ঠা একহাজার কপি প্রিন্ট করতে যে চার্জ নেবে, ডবল ডিমাই সাইজ প্রিন্টিং মেশিনে এপিটওপিট ৩২ পৃষ্ঠার মধ্যে একপিঠ ১৬ পৃষ্ঠা একহাজার কপি প্রিন্ট করতে প্রায় একসমান চার্জই নেবে। বই প্রিন্টিং চার্জ কমানোর জন্য তাই আপনাকে প্রথমে ডবল ডিমাই ও পরে ডিমাই সাইজ প্রিন্টিং প্রেস নির্বাচন করতে হবে। এবার আসুন পেইজ সেটআপ করা যাক। 23⤫36 সাইজের একটি পেপার সিটকে ভাজ করে নোবেল বইয়ের আকার পৃষ্ঠা হবে ৩২। এই ৩২ পৃষ্ঠাকে একত্রে সেলাই করা সুবিধাজনক নয়। তাই ২৩⤫৩৬ সাইজের পেপারকে ২৩⤫১৮ সাইজ হিসেবে ১৬+১৬ দুইটি ভাগে ভাগ করে সেলাই করতে হবে। তাই একসিট পেপারকে মোট তিনটি ভাঁজ দিয়ে ১৬ পৃষ্ঠা বানিয়ে পেইজ নম্বর বসাবো। এবং পরবর্তি ১৬ পৃষ্ঠাকে ১৭, ১৮, ১৯... এভাবে পেইজ নম্বর দেবো। পেপার ভাঁজ করতে প্রথমে ডানে বামে লম্বালম্বী বসাবো। এবার ডান হাতের পাশের নিচের কোণা বাম হাতে পাশের নিচের কোণায় স্থাপন করে ডান হাত দিয়ে পেপারসিটটি ভাঁজ করবো। এবার পেপার সিটটিকে ঘড়ির কাঁটার দিকে অর্থাৎ ডানদিকে ঘুরিয়ে পুণরায় ডানে বামে লম্বালম্বী বসাই। আবারও আগের মতো ডান হাতের নিচের দিকের কোণাটি বাম হাতের নিচের কোণার উপর স্থাপন করে পেপার সিটটি ডান হাত দিয়ে ভাঁজ করি। একইভাবে তৃতীয়বার ভাঁজ করি। ভাঁজকরা সিটটিতে ৮ পাতা অর্থাৎ ১৬ পৃষ্ঠা হয়ে গেল। খেয়াল রাখতে হবে ভাঁজ করার সময় শুধুমাত্র ডানহাতই নড়াচড়া করবে। বাম হাত স্থির থাকবে। তা না হলে পেইজ সেটআপ উল্টোপাল্টা হতে পারে। বই বাঁধাইয়ের দায়িত্ব অন্য কারো হাতে দিলে বই বাঁধাইয়ের খরচ চুক্তির চেয়ে ডবল নিতে পারে অথবা বই বাঁধাই থামিয়ে দিতে পারে। আর কাজটি আপনি করলেও বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টোপাল্টা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাবে এবং কাজের গতি অনেক কমে যাবে। সর্বশেষ ভাঁজের পর যে পৃষ্ঠাটি উপরে রইল সেই পৃষ্ঠাকে ১৬ নম্বর ধরলে নিচের পৃষ্ঠাটি হয় ১ নম্বর পৃষ্ঠা। এবার ধারাবাহিকভাবে পৃষ্ঠা নম্বর বসিয়ে ভাঁজ খুলে ফেললে নিচের ছবির মতো পেইজ সেটআপ পাওয়া যায়।
এবার আপনি ঠিক করবেন, আপনার বই কয় কালারের করবেন। যদি সাদা-কালো করেন তাহলে খরচ সবচেয়ে কম হবে। সেক্ষেত্রে আপনার ডবল ডিমাই সাইজ পেপার সিটের জন্য মাত্র একটি প্রিন্টিং সিট, যাকে বলে CTP প্লেট একটি করতে হবে। এতে খরচও কম হবে। বইয়ে যদি কোনো ছবি না থাকে অথবা সাদা-কালো ছবি হলেই চলে তাহলে একটি প্লেট হলেই চলবে। আবার যদি ভাবেন, আপনার বইটি একটু আকর্ষনীয় ও রঙিন করতে চান সেক্ষেত্রে দুই কালারও করতে পারেন। দুই কালার মানে দুই রং নয়। দুই কালার মানে দুইটি CTP প্লেট দিয়ে প্রতি পৃষ্ঠা দুইবার ছাপ দিতে হবে। দুইবার ছাপ দিলে মাত্র দুইটি রং পাওয়া যাবে তা নয়। দুইটি রং এর ছাপ কম বেশী করে অনেক রং বানানো যায়। আপনার ছাপার খরচ হবে দুই কালারের কিন্তু বই পাবেন অনেক কালারের। আর এটা নির্ভর করবে আপনার উপর। আপনি দুইটি কালারকে যেভাবে কম্বিনেশন করবেন তার উপর কালার পাবেন। প্রিন্টিং জগতে চারটি প্রধান কালার। তাহলো CMYK । C মানে Cayan সায়ান বা আকাশী। M মানে Magenta ম্যাজেন্টা। Y মানে Yellow হলুদ এবং K মানে Black কালো।
এখন আপনি যদি মনে করেন শুধু মাত্র দুইটি কালার নিয়ে আপনার বই লিখবেন।তাহলে আপনি সায়ান ও ম্যাজেন্টা এই দুইটি কালার নিয়ে কাজ করতে পারেন।
এভাবে আপনি দুইটি কালারের কম্বিনেশন কম বেশি করে অনেক কালার তৈরি করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার বইটি রঙিন হলো তবে খরচ অনেক কম হলো। আর যদি চার কালার করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার প্রতি সিট পেপারের এক পৃষ্ঠার জন্য চারটি CTP প্লেট লাগবে। খরচও একটু বেশী তবে অবশ্যই তা চারগুন নয়। এটা প্রেসের মালিকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষ। প্রতিটি ডিমাই সাইজ ও ডবল ডিমাই সাইজ CTP প্লেট তৈরিতে আনুমানিক ২২০ টাকা ও ৪৫০ টাকা অথবা এর চেয়ে কিছু কম বা বেশ খরচ পরতে পারে। প্লেট তৈরি করে নিয়ে কোনো প্রেসে গিয়ে এবার ছাপাতে দিবেন। প্রিন্টিং চার্জ হিসেবে আপনার প্রতি প্লেট ১০০০/৩০০০ কপির জন্য খরচ পরবে ২২০ টাকা থেকে ২৮০ টাকার মধ্যে। দরকষাকষি করে নিলে খরচ আরও কমতে পারে। বই প্রিন্ট হওয়ার পর আসে ভাঁজ করে সেলাই করা। মলাট লাগানো এবং তিনপাশ কেটে বই উৎপাদন সম্পন্নকরণ। আপনি নিজে নিজেই ভাঁজ করে সেলাই করতে পারেন। অথবা বই বাঁধাই এর জন্য কোনো এক্সপার্ট নিয়োগ করতে পারেন। বই বাঁধাই এক্সপার্ট আপনার ৬৪ পৃষ্ঠা থেকে ১২৮ পৃষ্ঠার বই ভাঁজ, সেলাই, মলাট লাগানো ও কাটিং করতে প্রতি বইয়ের জন্য ৩/৫ টাকা নিতে পারে প্রতি হাজার বইয়ের জন্য। আর যদি বোর্ড বাঁধাই করতে চান সেক্ষেত্রে প্রতি বইয়ের জন্য ১০/১৫ টাকা নিতে পারেন। তবে বইয়ের সংখ্যা কমপক্ষে একশত হতে হবে। আলোচনা সাপেক্ষে বইয়ের সংখ্যা বেশি হলে বাঁধাই ও কাটিং বাবদ আরও কম খরচ পরতে পারে।
আপনার বাজেট অনুযায়ী আপনার বইয়ের আকার নির্ধারণ করবেন। আপনি বিভিন্ন উৎসবে ম্যাগাজিন প্রকাশ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে বাঁধাইয়ে খরচ আরও কমে যাবে এবং আপনার মার্কেটিং করাও সহজ হবে। একটি বিষয় মনে রাখবেন, আপনার লেখা তখনই সার্থক হবে যখন পাঠক তা পড়বে। তাই আপনার লেখার সময় ও বই ডিজাইন করার সময় খরচের চিন্তার পাশাপাশি পাঠকের চাহিদা ও পছন্দ অপন্দ বিষয়ে চিন্তা করে নিতে হবে। আপনার সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটে আপনি একজন উচুঁমানের বই লেখক ও বই উৎপাদনকারী হন এই প্রত্যাশা করি। Best of luck. (মোহাম্মদ আবুল বাশার খান)

2 comments:

  1. সুন্দর পরিকল্পনা প্রচারের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি !

    ReplyDelete